রবিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

ইন্টারনেট ব্যাবহার করে অর্থ উপার্জন ।














আজ আপনাদের সাথে একটি বইয়ের পরিচয় করিয়ে দিব।
যার মাধ্যমে আপনি ইন্টারনেট ব্যাবহার করে অর্থ উপার্জন করার পদ্ধতি জানতে  পারবেন  ।
বইটি ডাউনলোড করে নিন এখান থেকে । 

শনিবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫


অনলাইন এ কি ভাবে আয় করা যায়।

ইন্টারনেটে টাকা আয়ের পথ ---- Ways to earn money online, part-1

ইন্টারনেট ব্যবহার করে টাকা আয় করা যায়। চাকুরীর জন্য ধর্না দিতে হয় না, চাকরীক্ষেত্রের বিরূপ পরিবেশ মুখ বুজে মেনে নিতে হয় না, এখানে-ওখানে দৌড়াদৌড়ি করতে হয় না। ঘরে বসে নিজের সুবিধেজনক সময়ে কাজ করলেই চলে। দক্ষতা যত বেশি আয় তত বেশি, এই একটামাত্র নিয়মে মাসে লক্ষ টাকা আয় করা সম্ভব। অন্তত কাগজে কলমে। বাস্তবে আপনি কতটা করতে পারবেন সেটা আপনার ওপর। এখানে কিছু পদ্ধতির কথা পর্যায়ক্রমিকভাবে জানানো হচ্ছে।
প্রথমেই একটা কথা জানিয়ে রাখা ভাল, অধিকাংশ ক্ষেত্রে আয়ের সুত্র অন্য দেশ। কাজেই টাকা কিভাবে আপনার হাতে পৌছাবে সেটা ঠিক করে নিন। বাংলাদেশ থেকে অনলাইনে টাকা গ্রহন করার বিধিনিষেধ থাকায় সহজ কাজটিও জটিল হয়ে দাড়াতে পারে। পে-পল (বিনামুল্যের এবং সহচেয়ে সহজ, জনপ্রিয় এবং প্রচলিত পদ্ধতি) ব্যবহারের জন্য অন্যদেশে ব্যাংক একাউন্ট প্রয়োজন হতে পারে।

পদ্ধতি-১ : বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক
সবচেয়ে বেশি অর্থ উপার্জন করা যায় এই কাজের মাধ্যমে। এজন্য আপনার প্রয়োজন হবে প্রচুর পরিমান ভিজিটর যায় এমন ওয়েব সাইট। ভিজিটর যত বেশি বিজ্ঞাপনের মুল্য তত বেশি (সংবাদপত্র কিংবা টিভি বিজ্ঞাপনের সাথে তুলনা করতে পারেন)। বিজ্ঞাপন আপনাকে খুজতে হবে না, অন্যরা আপনার সাইটে বিজ্ঞাপন দেবে এবং ভিজিটর সেখানে ক্লিক করলেই আপনার একাউন্টে টাকা জমা হবে। আপনার ক্লায়েন্ট যেহেতু বিশ্বজুড়ে সেহেতু আপনার আয় তাদের তুলনায় বেশি হওয়া সম্ভব।
দক্ষতা : ধরে নেয়া হচ্ছে আপনার চালু ওয়েবসাইট রয়েছে। না থাকলে নিজে অথবা অর্থ ব্যয় করে তৈরী করে নিতে হবে। নিয়মিত সেখানে পরিবর্তন প্রয়োজন হবে। কাজেই অন্তত সাধারন পর্যায়ের এইচটিএমএল জানতে হবে। যদি ব্যানার বিজ্ঞাপন তৈরী করতে হয় তাহলে গ্রাফিক ডিজাইন জানা থাকলে খরচ কমবে।
ব্যবসা শুরুর খরচ : যেহেতু বিপুল পরিমান ভিজিটর আপনার লক্ষ্য সেহেতু নিজস্ব ডোমেই-হোষ্ট ব্যবহার করা প্রয়োজন। আপনার খরচের তালিকায় থাকবে ওয়েব পেজ তৈরী, ডোমেইন নেম (অনেক ক্ষেত্রেই হোষ্টিং এর সময় বিনামুল্যে পাওয়া যায়) এবং হোষ্টিং খরচ। বিশ্বের সেরা হোষ্টিং সার্ভিসের জন্য খরচ মোটামুটি ৫০ ডলার। এছাড়া যে কম্পিউটার ব্যবহার করবেন সেই হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার খরচের সাথে যোগ হবে। খুব বেশি বিজ্ঞাপন ব্যবস্থাপনার জন্য দামী সফটওয়্যার প্রয়োজন হতে পারে। ইন্টারনেট ব্যবহার সবচেয়ে বড় সুবিধে, অফিসের জন্য খরচ নেই।
জনবল : আপনি একাই এই ব্যবসা চালু করতে পারেন। তবে দুচারজন সঙ্গিসাথি সবসময়ই বড় কাজের সহায়ক। ব্যবসার পরিধি বৃদ্ধির সাথেসাথে জনবল বাড়তে পারে।
ই-বিজনেস পদ্ধতি : আপনাকে যেহেতু লেনদেনের এবং যোগাযোগের কাজ পুরোটাই অনলাইনে করতে হবে সেহেতু ই-বিজনেসের নিয়মকানুন জানতে হবে। খুব সহজেই ইন্টারনেট খুজে এসব তথ্য জেনে নিতে পারেন।
যেদিকে দৃষ্টি দেয়া প্রয়োজন : যেহেতু আপনি বড় আকারের ব্যবসার প্রস্তুতি নিচ্ছেন সেহেতু যে সফটওয়্যার ব্যবহার করা হবে সেটি কাজের জন্য উপযোগি কিনা যাচাই করে নেয়া প্রয়োজন। বিজ্ঞাপনের ধরন অনুযায়ী জটিল এবং দামী সফটওয়্যার প্রয়োজন হতে পারে (বিজ্ঞাপন ব্যবস্থাপনার সফটঅয়্যারগুলি নিজেই বিজ্ঞাপনকে বিভিন্ন পেজে দেখানোর জন্য সাজিয়ে দেয়)।
সার্ভারে কতটুকু যায়গা প্রয়োজন হতে পারে সেটা নিশ্চিত হয়ে নেয়া প্রয়োজন। ভিডিও ব্যবহার করলে বেশি যায়গা প্রয়োজন হতে পারে। সার্ভারে এজন্য বেশি অর্থ দিতে হয়।
ক্লায়েন্ট যেন সরাসরি যোগাযোগ করতে পারে (টেলিফোন অথবা অনলাইন চ্যাট) সে ব্যবস্থা রাখা প্রয়োজন।
প্রচারের জন্য যতটা সম্ভব নিজের সাইটের বিজ্ঞাপন দেয়া প্রয়োজন। এছাড়া ওয়েব সাইটের প্রচারের জন্য যে পদ্ধতিগুলি প্রচলিত সেগুলি ভালভাবে দেখে নেয়া প্রয়োজন। জনপ্রিয় ওয়েবসাইটগুলি দেখলে সেখান থেকে ধারনা পাওয়া যেতে পারে। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর নিয়ম মেনে চলুন।
পুরো কাজের জন্য পরিকল্পনা আগেই করা প্রয়োজন। পৃথিবীর শতশত কোটি ওয়েবসাইটের মধ্যে আপনার নিজের ওয়েবসাইট পরিচিত করার কাজটি সহজ ধরে নেবেন না। শুরু করলেই সাথেসাথে টাকা আসতে শুরু করবে এটাও মনে করবেন না। টাকা আয়ের কোন সহজ পথ নেই। ওয়েবসাইটকে জনপ্রিয় করতে, ভিজিটরদের আকৃষ্ট করতে নানারকম পদ্ধতি প্রয়োজন হয়। বিভিন্ন ওয়েবসাইট বিশ্লেষন করে ধারনা পেতে চেষ্টা করুন কোন ধরনের সাইট তৈরী সম্ভব, কতটুকু সাফল্য পাওয়া সম্ভব। এজন্য কয়েকমাস থেকে কয়েক বছর পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।
শুরুর জন্য নিজের ওয়েবসাইট তৈরী করে জনপ্রিয় করার কাজটি বড় এবং জটিল মনে হতে পারে। সেক্ষেত্রে এই ধারাবাহিকে তুলনামুলক ছোট এবং সহজ অন্য পথগুলি দেখুন।

আপডেট
ঠিক কিভাবে টাকা আয় হবে জানতে চেয়েছেন কেউ কেউ। কোন প্রতিষ্ঠান যদি আপনার ওয়েব সাইটে বিজ্ঞাপন দিতে চায় তার কাছে টাকা নেবেন। অনেকটা পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেয়াপর মত। এটা একটা পদ্ধতি।
আরেক পদ্ধতি হচ্ছে গুগলের এডসেন্স ব্যবহার করা।
বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ‘এডস বাই গুগল‘ লেখা বিজ্ঞাপন লিংক নিষ্চয়ই দেখেছেন। এজন্য গুগলের ওয়েবসাইটে নিজের তথ্য দিয়ে রেজিষ্টার করতে হয়। এরপর তাদের নির্দেশ মত কিছু কোড ব্যবহার করলেই আপনার ওয়েব সাইটের বিষয়ের সাথে মিল রেখে বিজ্ঞাপন আসতে থাকবে। ভিজিটর যখন কোন লিংকে ক্লিক করবেন তখন প্রতি ক্লিকের জন্য আপনার একাউন্টে টাকা জমা হবে। লিংকভেদে অর্থের পরিমান কমবেশি হয়।
কাজেই, আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর যত বেশি ক্লিক করার সম্ভাবনা তত বেশি, আয়ের সম্ভাবনা তত বেশি। আবার বিনোদন মুলক লিংকের চেয়ে বিষয়ভিত্তিক লিংকে ক্লিকে অর্থের ...... বিস্তারিত

অনলাইনে আয় করার দশ উপায়।


তুমি কি বাংলাদেশে থাকো? তুমি কি অনলাইনে আয় রোজগারের সঠিক উপায় খুঁজছ? তাহলে আমার এই নিবন্ধটি পড়ো। এটি তোমার জন্য একটা সহায়ক হিসেবে কাজ করবে। কারণ, অনলাইনে যে কিভাবে ঘরে বসে অনেকভাবে অর্থ উপার্জন করা যায়, তা এই নিবন্ধ পড়লে তুমি জানতে পারবে। আমি তোমাকে বলে রাখতে চাই যে, অনলাইনে আয় করা বাস্তব জীবনে আয় করার মতোই কঠিন। এখানে এমন কিছু রাস্তা আছে যেগুলোতে কাজ শুরু করা সহজ। কিন্তু এগুলো থেকে বেশি টাকা আয় করা যায় না। এর তুলনায় অন্যান্য উপার্জনের পন্থায় ভালো আয়ও হয় আবার তা ধারাবাহিকভাবেও বজায় থাকে। বাংলাদেশ থেকে অনলাইন আয় রোজগারের উপায়গুলো নিম্নে উপস্থাপন করলাম। আশা করি তোমাদের ভাল লাগবে।
১। প্যাড রিভিউ-এর মাধ্যমে আয় রোজগার
সার্ভে বা জরিপ একটা পুরাতন পদ্ধতি আর আমার মনে হয় তুমি এ বিষয়ে জানো। “সার্ভে” সাইটে তুমি গিয়ে নিবন্ধিত হবে আর সার্ভে বা জরিপ আসার অপেক্ষা করবে; সার্ভে ফর্ম পূরণ করে তোমার মতামত জানাবে, ব্যস! প্রতিটি সার্ভের জন্যে তুমি টাকা পাবে। এখানে, এমন কিছু ব্যবস্থাও আছে যেখানে, ইমেইল পড়ার ও জবাব দেওয়ারও কাজ থাকে। সার্ভে সাইট হিসেবে অন্যতম জনপ্রিয় সাইট হচ্ছে-সার্ভে সেভী।
২। নিবন্ধ লিখে আয় রোজগার
এমন অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলো পাঠকদের লেখায় আপডেট হতে থাকে। কোন কোন সাইটে তারা লেখকদের সাথে মুনাফা ভাগ করে নেয়। তুমি এখানে বিভিন্ন নিবন্ধ লিখতে পারো আর তোমার আর্টিকেল বা নিবন্ধ যতো বেশি পাঠক পড়বে, তুমি ততো বেশি টাকা পাবে। “শুভং” নামক একটা ওয়েবসাইট আছে যারা তাদের লেখকদের সাথে শতকরা ১০ ভাগ গুগল এডসেন্স-এর লভ্যাংশও ভাগ করে নেয়।
৩। পিটিসি বা প্যাড-টু-ক্লিক এ আয় রোজগার
পিটিসি বা প্যাড-টু-ক্লিক এর সাহায্যে তুমি ওয়েবসাইট(শুধুমাত্র স্পনসরড্ সাইটগুলো‌)ব্রাউজ করার জন্যে টাকা পাবে। এতে আরো উপায় আছে যাতে ওয়েবসাইট সার্ফ করে, ওয়েবসাইট দেখে আর ওয়েবসাইট সার্চ করে টাকা উপার্জন। সত্যকথা বলতে কি, এই সাইটগুলো আয়ের তুলনায় অনেক বেশী সময় অপচয় করে। এরা তোমার একেক ইউনিট এডের পেছনে তোমার ব্যয়ের তুলনায় খুবই কম টাকা দেয়। একটা জনপ্রিয় পিটিসি সাইট যারা ভালো অর্থ প্রদানও করে থাকে সেটি হচ্ছে- বাক্স টু।
৪। তোমার তোলা ছবির মাধ্যমে অর্থ উপার্জন
যদি তুমি একজন ফটোগ্রাফার বা চিত্রগ্রাহক হয়ে থাকো, তবে তোমার তোলা আকর্ষণীয় ছবিগুলো অনলাইনে বিক্রি করতে পারো। অনলাইনের ডিজাইনাররা তাদের প্রজেক্টের জন্যে অনেক ছবি খুঁজে থাকেন, তুমি তাদের নিকট তোমার ছবিগুলো বিক্রি করতে পারো। তুমি তোমার ছবিগুলো আই-স্টক-ফটোস্‌ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিক্রিও করতে পারো।
৫। গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে আয় রোজগার
গুগল এডসেন্সে আয় করার জন্যে তোমার একটা সচল ওয়েবসাইট অথবা ব্লগ প্রয়োজন। তুমি নিশ্চয়ই দেখেছো এমন বিলবোর্ড বা পোস্টার যেখানে তারা(জনৈক অসাধু ব্যবসায়ীরা) দাবি করে যে, তুমি এখান ১০ থেকে ২০ ডলার দৈনিক আয় করতে পারবে- এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা! গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম হয় তখন যখন, কেউ গুগলের সেসব এডে ক্লিক করে। কিন্তু, এখানে ইনকাম করার পূর্বে তোমাকে একটা তথ্যসমৃদ্ধ ওয়েবসাইট তৈরি করে নিতে হবে। কিন্তু, তোমাকে সেসব নকল এডসেন্স শেখার জায়গায় এই শেখানো হয় যে, কিভাবে চুরির লেখা দিয়ে একটা নকল ওয়েবসাইট বানাতে হয়, এটাতো আসল নয় কারণ এটা একটা ধোঁকাবাজি।
৬। তোমার মতামত প্রকাশের জন্যে টাকা পাবে
হ্যাঁ, এটিই নতুন দিনের আয় রোজগার মাধ্যম, এখন তুমি টাকা নিয়ে যেকোন ওয়েবসাইট বা কোম্পানির ব্যাপারে তোমার মতামত দিয়ে একটা নিবন্ধ লিখে ফেলো তোমার ব্লগে। প্যাড রিভিউ সাইটগুলো কল্যাণে, এখন তারা(কোম্পানি বা ওয়েবসাইটগুলো) তোমাকে তাদের ব্র্যান্ড, পণ্য বা ওয়েবসাইটের বিষয়ে লেখার জন্যে অর্থ পরিশোধ করবে। তোমার এই মতামত বা ব্লগ তাদের নিয়ে বাজারে আলোড়ন সৃষ্টি করবে আর তারা পাবে অধিক পাঠক ও ক্রেতা। এরকম একটা জনপ্রিয় প্যাড রিভিউ সাইট হচ্ছে-সোস্যাল সম্পর্ক।
৭। এফাইলিয়েট মার্কেটিং-এর মাধ্যমে আয় রোজগার(সেবামূলক গোষ্ঠীর সাহায্য করা)
এটি একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে তুমি তোমার ওয়েবসাইটে কোন পণ্যের প্রচার করবে আর যখন পণ্য বিক্রি হবে, তখন তুমি এর থেকে কমিশন পাবে। এখানে অনেক আধুনিক আর ভালো পণ্য আছে যেগুলো বিক্রি করা যায় আর মানুষ কিনতেও আগ্রহী; তুমি একজন এফাইলিয়েট হয়েও কাজ করতে পারো। তুমি “ক্লিক ব্যাংক”-এর মাধ্যমে একজন এফাইলিয়েট হয়ে পণ্য বিক্রয় করতে পারো।
৮। ব্যানার এডস্‌ বা “ব্যানার” জাতীয় বিজ্ঞাপন বিক্রি করে আয় রোজগার
যদি তোমার একটা প্রতিষ্ঠিত ওয়েবসাইট বা ব্লগ থাকে, তবে বিজ্ঞাপনদাতারা তোমার ব্লগে তাদের বিজ্ঞাপন দিতে দ্বিধাবোধ করবে না। একেই বলে, ব্যানার এডস্‌ অথবা সরাসরি ইনকামের সুযোগ। তোমার ওয়েবসাইটের জনপ্রিয়তা যতো বেশি হবে তোমার পাঠক সংখ্যা বাড়বে ততো বেশি হবে আর তোমার আয়ও বাড়তে থাকবে।
৯। ফ্রি-লেন্সিং বা অস্থায়ী কর্মী হিসেবে অর্থ উপার্জন
ঘরে বসে ফ্রি-লেন্সিং করা আয় রোজগারের একটা চমৎকার সুযোগ। তোমার যদি ডাটা এন্ট্রি, গ্রাফিক্স ডিজাইন অথবা এডমিনিস্ট্রেশন বা তদারকির কাজে দক্ষতা থাকে তাহলে, তুমি অনলাইনে এসব কাজ করে আয় রোজগার করতে পারো। তুমি চাইলে ফ্রিলেন্সিংভিত্তিক একটা ক্যারিয়ারই গড়ে তুলতে পারো।
১০। টুইটার বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আয় করা
বিজ্ঞাপনদাতাগণ বর্তমানে তাদের ক্যাম্পেইন বা বিজ্ঞাপন উদ্যোগগুলো “টুইটার” বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ছড়িয়ে দিতে চাচ্ছেন। এজন্যে, তোমার কোন ব্লগ কিংবা ওয়েবসাইট থাকারও প্রয়োজন নেই। এমন অনেক কোম্পানি রয়েছে, যারা টুইটার বিজ্ঞাপনের কাজ করে থাকে যেমন- মেগ-এ-পাই।




কমেন্টসহ বিস্তারিত দেখে নিন এখানে ক্লিক করে ।